ইউটিউব মার্কেটিং ভিডিও আপলোড করা কিছু টিপস

Youtube থেকে আয় করতে হলে ধারাবাহিক ভাবে ভিডিও আপলোড করতে হয়।ধারাবাহিক ভাবে ভিডিও আপলোড করলে চ্যনেলে ভাল Viewer এবং সাবস্ক্রাইবার পাওয়া যায়। আর চ্যনেলের প্রতি ইউজারদের একরকম ভক্তি চলে আসে।

youtube-upload

ভিডিও আপলোড করার ক্ষেত্রে যেই সকল বিষয়ে নজর রাখবেনঃ

নিজের ক্যামেরা বা ফোন থেকে করা ভিডিও।
সম্পূর্ন ইউনিক এমন ভিডিও যেটি কেউ সত্ত্বাধিকারী বা দাবীদার নয়।
সব বয়সী লোকের কাছে গ্রহণযোগ্য।
সঠিক অডিও স্ট্রিম।
সঠিক ভিডিও বিট-রেট, ফ্রেম রেট, রেজুলেশন, অডিও বিট-রেট।
কমিডি টাইপের কিছু হলে বেশ ভাল এবং তা চ্যনেলের জন্য খুবই কার্যকর।
৪-৬ মিনিট লেংথ এর ভিডিও। লেংথ বেশী হলে ইউজারের বিরক্তি চলে আসে।
ভিডিওতে আপনার চ্যনেলের লগো ব্যবহার করেন। এতে চ্যনেলের প্রতি ইউজারের বিশ্বাস দৃঢ় হবে।
ভিডিও এর শেষের দিকে এমন কিছু ফান বা আকর্ষনীয় টাইপের কথা বা লিখা দিয়ে আপনার চ্যনেল সাবস্ক্রাইব করার জন্য অনুরোধ করুন।

যে সকল ভিডিও আপলোড না করাই ভালঃ

অন্য কোন চ্যনেল/কোম্পানির ভিডিও যেমনঃ মিউজিক ভিডিও, টিউটরিয়াল, মজার ভিডিও সহ অন্যান্য ভিডিও সমূহ। এতে Youtube এর কাছে চ্যনেলের রেপুটেশন কমে যায়।
আগেই থেকেই কপিরাইট করা কোন ভিডিও অবশ্য এমন ভিডিও পাবলিশ করার সুযোগ Youtube দেয় না।
কোন চ্যনেল/কোম্পানির লোগো লাগানো এমন ভিডিও যেটি দ্বারা সেই কোম্পানির নিজস্ব সত্ব প্রকাশ পায়।
কাউকে হয়রানি বা  হেয় প্রতিপন্ন করা এমন ভিডিও।
এমন ভিডিও যার ব্যাকগ্রাউন্ডে অন্য কোন কোম্পানির মিউজিক রয়েছে।
Youtube এ নেই কিন্তু ইন্টারনেটে আগেই আপলোড হয়েছে এমন ভিডিও ভুলেও আপলোড করবেন না।

মোটামোটি উপরেউল্লেখিত বিষয় গুলো মাথায় রেখে ভিডিও আপলোড করলে মনে হয় না কেউ Youtube মার্কেটিং এ সফলতার মুখ দেখবেন না।

Related posts

Leave a Comment